সূরা আন-নাস / Surah An-Nas / الناس

بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ

قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلنَّاسِ

مَلِكِ ٱلنَّاسِ

إِلَـٰهِ ٱلنَّاسِ

مِن شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ

الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ

مِنَ الْجِنَّةِ وَ النَّاسِ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

ক্বুল আউযু বিরাব্বিন নাস

মালিকিন্নাস

ইলাহিন্নাস

মিন শাররীল ওয়াস ওয়াসিল খান্নাস

আল্লাযি ইউওয়াস ইসু ফী সুদুরিন্নাস

মিনাল জিন্নাতি ওয়ান নাস

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি মানুষের পালনকর্তার

মানুষের অধিপতির।

মানুষের মা’বুদের।

তার অনিষ্ট থেকে, যে কুমন্ত্রণা দেয় ও আত্মগোপন করে।

যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে।

জ্বিনের মধ্য থেকে অথবা মানুষের মধ্য থেকে।

একদা ​​লবীদ ইবনে আ’সাম নামের এক দুষ্ট লোক মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর উপর জাদু করল।

এই জাদুর ফলে মহানবী (সা.) অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এবং মাঝে মাঝে তিনি তাঁর স্ত্রীদেরও চিনতে ভুল করছিলেন।

এমন সময় আল্লাহ সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস নাযিল করেন এবং মহানবী (সা.)-কে সূরা দুইটি পড়তে বলেন।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সূরা দুইটি পাঠ করলে লবীদ ইবনে আ’সাম-এর জাদুগুলো নষ্ট হতে থাকে এবং মহানবী (সা.) একেবারে সুস্থ হয়ে উঠেন।