بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
أَرَءَيْتَ ٱلَّذِى يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ
فَذَٰلِكَ ٱلَّذِى يَدُعُّ ٱلْيَتِيمَ
وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلْمِسْكِينِ
فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ
ٱلَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ
ٱلَّذِينَ هُمْ يُرَآءُونَ
وَيَمْنَعُونَ الْمَاعُونَ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আরাআইতাল্লাযী ইউকাযযি বুবিদ্দীন
ফাযা-লিকাল্লাযী ইয়াদু‘‘উল ইয়াতীম
ওয়ালা-ইয়াহুদ্দু‘আলা-ত‘আ-মিল মিছকীন
ফাওয়াইঁলুললিল মুসাল্লীন
আল্লাযীনাহুম ‘আন সালা-তিহিম ছা-হূন
আল্লাযীনা হুম ইউরাঊনা
ওয়া ইয়ামনা‘ঊনাল মা‘ঊন
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে?
সে সেই ব্যক্তি, যে এতিমকে গলা ধাক্কা দেয়
এবং মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না।
অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর,
যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর;
যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে
এবং নিত্য ব্যবহার্য বস্তু অন্যকে দেয় না।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সময় মক্কায় কিছু দুষ্ট লোক ছিলো, যারা মাঝে মাঝে নামাজ আদায় করত এবং অভাবী ও এতিমদের সাথে খারাপ ব্যবহার করত।
অভাবী ও এতিমরা সাহায্য চাইতে আসলে দুষ্ট লোকেরা খারাপ ব্যবহার করে তাদের বিদায় করে দিত।
এই সময় মহান আল্লাহ তায়ালা সূরা আল-মাউন নাযিল করেন।
এই সূরার মাধ্যমে তিনি সেসকল দুষ্ট লোকদের বললেন যে, তাদের নিয়মিত নামাজ আদায় করা উচিত। সেইসাথে অভাবী ও এতিমদের সাহায্য করা এবং তাদের সাথে সবসময় ভালো ব্যবহার করা উচিত।