بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
وَٱلْعَٰدِيَٰتِ ضَبْحًا
فَٱلْمُورِيَٰتِ قَدْحًا
فَٱلْمُغِيرَٰتِ صُبْحًا
فَأَثَرْنَ بِهِۦ نَقْعًا
فَوَسَطْنَ بِهِۦ جَمْعًا
إِنَّ ٱلْإِنسَٰنَ لِرَبِّهِۦ لَكَنُودٌ
وَإِنَّهُۥ عَلَىٰ ذَٰلِكَ لَشَهِيدٌ
وَإِنَّهُۥ لِحُبِّ ٱلْخَيْرِ لَشَدِيدٌ
أَفَلَا يَعْلَمُ إِذَا بُعْثِرَ مَا فِى ٱلْقُبُورِ
وَحُصِّلَ مَا فِى ٱلصُّدُورِ
إِنَّ رَبَّهُم بِهِمْ يَوْمَئِذٍ لَّخَبِيرٌۢ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
ওয়াল ‘আ-দিয়া-তি দাবহা-
ফাল মূরিয়া-তি ক্বদহা-
ফাল মুগীরা-তি সুবহা-
ফাআছারনা বিহী নাক‘আ-
ফাওয়াছাতানা বিহী জাম‘আ-
ইন্নাল ইনছা-না লিরাব্বিহী লাকানূদ
ওয়া ইন্নাহূ‘আলা-যা-লিকা লাশাহীদ
ওয়া ইন্নাহূলিহুব্বিল খাইরি লাশাদীদ
আফালা-ইয়া‘লামুইযা-বু‘ছিরা মা-ফিল কুবূর
ওয়া হুসসিলা মা-ফিসসুদূর
ইন্না রাব্বাহুম বিহিম ইয়াওমাইযিল্লাখাবীর
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
শপথ উর্ধ্বশ্বাসে চলমান অশ্বসমূহের,
অতঃপর ক্ষুরাঘাতে অগ্নিবিচ্ছুরক অশ্বসমূহের
অতঃপর প্রভাতকালে আক্রমণকারী অশ্বসমূহের
ও যারা সে সময়ে ধুলি উৎক্ষিপ্ত করে
অতঃপর যারা শক্রদলের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে
নিশ্চয় মানুষ তার পালনকর্তার প্রতি অকৃতজ্ঞ।
এবং সে অবশ্য এ বিষয়ে অবহিত
এবং সে নিশ্চিতই ধন-সম্পদের ভালবাসায় মত্ত।
সে কি জানে না, যখন কবরে যা আছে, তা উত্থিত হবে
এবং অন্তরে যা আছে, তা অর্জন করা হবে?
সেদিন তাদের কি হবে, সে সম্পর্কে তাদের পালনকর্তা সবিশেষ জ্ঞাত।
একদা মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁর সাহাবীদের মুনাফিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাঠালেন।
যুদ্ধে মহানবী (সা.)-এর সাহাবীরা হেরে গেলেন। কিন্তু তাঁরা হার মানেননি। কিছুক্ষণ থেমে সাহাবায়ে কেরাম আবার মুনাফিকদের উপর আক্রমণ করেন।
মুসলমানদের এই আক্রমণে দেরি হচ্ছিল বলে মুনাফিকরা তাঁদেরকে নিয়ে পঁচা কথা বলে।
এমন সময় মহান আল্লাহ তায়ালা সূরা আল-আদিয়াত নাযিল করেন।