بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلۡفَلَقِ
مِن شَرِّ مَا خَلَقَ
وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ
وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّـٰثَـٰتِ فِى ٱلۡعُقَدِ
وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
ক্বুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক্ব
মিন শাররি মাখালাক্ব
ওয়া মিন শাররি গাসিক্বিন ইযা অক্বাব
ওয়া মিন শাররিন নাফ্ফাসাতি ফিল্ উক্বদ
ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইযা হাসাদ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার,
তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার অনিষ্ট থেকে,
অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে, যখন তা সমাগত হয়,
গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিণীদের অনিষ্ট থেকে
এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে।
একদা লবীদ ইবনে আ’সাম নামের এক দুষ্ট লোক মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর উপর জাদু করল।
এই জাদুর ফলে মহানবী (সা.) অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এবং মাঝে মাঝে তিনি তাঁর স্ত্রীদেরও চিনতে ভুল করছিলেন।
এমন সময় আল্লাহ সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস নাযিল করেন এবং মহানবী (সা.)-কে সূরা দুইটি পড়তে বলেন।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সূরা দুইটি পাঠ করলে লবীদ ইবনে আ’সাম-এর জাদুগুলো নষ্ট হতে থাকে এবং মহানবী (সা.) একেবারে সুস্থ হয়ে উঠেন।